Ganashakti
Ours is the largest trade union of the coal workers in India. Its membership is about 50,000. This organisation functions mainly in the coalmines of Eastern Coalfields Limited, a subsidiary of Coal India Limited, under Raniganj Coalfields in West Bengal and some areas of Jharkhand. It is in the forefront of the movement of coalmine workers in India.
(CLICK ON CAPTION/LINK/POSTING BELOW TO ENLARGE & READ)
Wednesday, June 26, 2013
নির্বাচন কমিশনের নাম না করে দেখে নেওয়ার হুমকি মুখ্যমন্ত্রীর নিজস্ব সংবাদদাতা: জামবনী, ২৬শে জুন— মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বুধবার নাম না করে হুমকি দিলেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে। এদিন পশ্চিম মেদিনীপুরের জামবনী এবং গোপীবল্লভপুরে তৃণমূল নেত্রীর সভা ছিল। জামবনীর সভায় মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘‘চলে যাওয়ার আগে সি পি এম কিছু লোক ম্যানিপুলেট করে রেখে গেছে। তাদের কোনো কাজ নেই বসে থাকা আর স্যাবোটেজ করা ছাড়া। পঞ্চায়েত নির্বাচন মিটে যাক, তারপর আমি বাছবিচার করবো তাদের।’’ অর্থাৎ দেখে নেবেন তিনি। তাঁর এই হুঁশিয়ারি মূলত রাজ্য নির্বাচন কমিশনার মীরা পাণ্ডের উদ্দেশেই। পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে রাজ্য সরকারের টালবাহানা দেখে বুধবারই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। সুপ্রিম কোর্টে প্রথম দিনের শুনানি মোটেই রাজ্য সরকারের পক্ষে স্বস্তিদায়ক হয়নি। সমস্ত খবরই এদিন সকালে মুকুল রায় মারফত তৃণমূল নেত্রীর কাছে পৌঁছেছে। তারপরই এদিন জামবনীর গিধনির সভায় তাঁর ওই তোপ। সরকার পঞ্চায়েত নির্বাচন সঠিক সময়ে চায় দাবি করে এদিন দু’টি সভাতেই মুখ্যমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ‘‘আমাদের বিরোধীরা পঞ্চায়েত নির্বাচন চায় না। কারণ ওরা হারার ভয় পাচ্ছে। ওরা শুধু নির্বাচন আটকানোর চক্রান্ত করছে। আমি দুই ২৪ পরগনায় গেছি। বাঁকুড়া, পুরুলিয়াতেও গেছি। আমি সব জায়গায় সভা করছি। আর বিরোধীরা জেলায় জেলায় না ঘুরে শুধু চক্রান্ত করছে।’’ এদিন যথারীতি মুখ্যমন্ত্রী জঙ্গলমহলে উন্নয়নের জোয়ার বয়ে গেছে বলে দাবি করেছেন। তার মধ্যে রয়েছে নতুন প্রতিশ্রুতিও। কিন্তু আগের প্রতিশ্রুতিই পূরণ হয়নি। যেমন, জঙ্গলমহলের প্রতিটি ব্লকে কিষাণ মান্ডি তৈরির ঘোষণা করেছিলেন তিনি ২০১১-র জুলাইয়ে, ঝাড়গ্রামের সভায়। তার একটিরও কাজ এখনও শুরু হয়নি। এছাড়া ঝাড়গ্রাম স্টেডিয়ামের আধুনিকীকরণ, নয়াগ্রামে স্টেডিয়াম, ৪টি আরো মিনি স্টেডিয়াম, রামগড়ে পলিটেকনিক কলেজ, ২টি জিমনাসিয়াম, ১৭টি ছাত্রীদের হস্টেল, ৪টি কলেজ লালগড়, শালবনী, গোপীবল্লভপুর, নয়াগ্রামে সার গ্রাম, মিনিকিট সেন্টার, কৃষি উৎপাদন সামগ্রী বিক্রয় কেন্দ্র ও ১৫টি ক্ষুদ্র সেচপ্রকল্প নির্মাণ, কনকজোড়া থেকে ভুলাভেদা পর্যন্ত ট্রেকিং রুট— কোনোটিরই এখনও কাজের লক্ষ্মণ দেখা যায়নি। এদিন দু’টি সভাতেই হাজির ছিলেন তৃণমূল সাংসদ মুকুল রায়। তবে তাৎপর্যপূর্ণ অনুপস্থিতি ছিল আর এক সাংসদ শুভেন্দু অধিকারীর। রাজ্যের পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়নমন্ত্রী সুকুমার হাঁসদা ছাড়াও জঙ্গলমহলে তৃণমূলের অন্যান্য বিধায়করা সভা দু’টিতে হাজির ছিলেন। f
Subscribe to:
Posts (Atom)